এনবি নিউজ : আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, জাতীয় সংসদের দীর্ঘতম সময়ের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে এমন একজন বর্ণাঢ্য সংগ্রামীর জীবনাবসান ঘটেছে, যিনি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এবং ১৯৭৫ সালের পর আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে অকুতোভয় নেত্রী। বাংলাদেশের ইতিহাস লিখতে হলে সাজেদা চৌধুরীর কথা আসে।
আজ সোমবার বিকালে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রয়াত সাজেদা চৌধুরীর কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দলের দুঃসময়ে, স্বাধীনতা সংগ্রামে, স্বাধীনতা যুদ্ধে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। ১৯৮১ সালে আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর তার সঙ্গে সবসময় ছায়ার মতো ছিলেন সাজেদা চৌধুরী। এছাড়া ২০০৭-২০০৮ সালে যখন অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, তখন বেগম সাজেদা চৌধুরী নেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন।’
আওয়ামী লীগের ইতিহাস তো বটেই, বাংলাদেশের ইতিহাস লিখতে হলে সাজেদা চৌধুরীর কথা আসে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন, কিন্তু আমাদের কামনা ছিল, তিনি যেন বহুদিন ধরে আমাদের সঙ্গে থাকেন। তার এই বিদায় আমাদের জন্য প্রচণ্ড বেদনার, আওয়ামী লীগের জন্য প্রচণ্ড বেদনার। আমরা সবাই তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।’ খবর: বাসস
এ টি
প্রধান নির্বাহী - আরেফিন শাকিল, অফিসঃ নদী বাংলা টাওয়ার, শহীদ বুলু স্টেডিয়াম সংলগ্ন, মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী। ফোনঃ 01303-166473