এনবি নিউজ : আজ সোমবারও পদ্মা পাড়ি দিতে ভোর থেকে শিমুলিয়া ঘাটে ঈদে ঘরমুখো হাজার হাজার মানুষ অপেক্ষা করছেন। নাড়ির টানে বাড়ি যেতে ঘাটের দিকে চেয়ে থাকা আর ছোটাছুটিই যেন তাদের কাজ।তবে রোববারের তুলনায় সোমবার লোক সমাগম ছিল কম। অ্যাম্বুলেন্স বা লাশবাহী গাড়িও রয়েছে অনেক।
যখন অ্যাম্বুলেন্স বা লাশবাহী গাড়ি পার করার জন্য ছাড়া হয় ফেরি, তখন আবার কারও কারও মিলে যায় পাড় হওয়ার সেই সুযোগ।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের উপমহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম জানান, সকাল ৮টার দিকে একটি ফেরি শিমুলিয়া ঘাট ছেড়ে যায়। জরুরি লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স পার করার কোনো সুযোগ পাচ্ছি না মানুষের চাপে।
এদিকে লঞ্চ, স্পিডবোট আগে থেকেই বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন দক্ষিণবঙ্গমুখী যাত্রীরা। তারা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সিএনজি, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকারযোগে ঘাটে পৌঁছান। ঘাটের প্রবেশমুখ থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে বিজিবি মোতায়েন থাকলেও বিভিন্ন পথে হেঁটে ঘাটের দিকে যাত্রীদের যেতে দেখা গেছে।
কখনও ঘাটের আশপাশের এলাকা থেকে মাছ ধরার ট্রলারে চেপে পদ্মা পাড়ি দেওয়ার চেষ্টাও করেন যাত্রীরা। শিমুলিয়া ফেরিঘাট থেকে চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কান্দিরপাড়া থেকে মাছ ধরার ট্রলার দিয়ে পদ্মা নদী পার হচ্ছেন ঘরমুখী মানুষ। তবে সারা দিন নৌপুলিশের অভিযান চলেছে। এ সময় ১৮টি ট্রলার জব্দ করার খবর নিশ্চিত করেছেন মাওয়া নৌপুলিশ।
এ টি
প্রধান নির্বাহী - আরেফিন শাকিল, অফিসঃ নদী বাংলা টাওয়ার, শহীদ বুলু স্টেডিয়াম সংলগ্ন, মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী। ফোনঃ 01303-166473