সাইফুল ফেরদৌস জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর করোনার উপসর্গে মারা গেছেন ছয়জন। এই ১৬ জনের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৯ জন, রাজশাহীর ছয়জন এবং নওগাঁর একজন রয়েছেন।
করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় রাজশাহীতে সন্ধ্যা ৭টা থেকে দোকানপাট বন্ধ ও চলাচলে সরকারি নিষেধাজ্ঞার দ্বিতীয় দিন চলছে।
সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে ওষুধের দোকান ছাড়া হোটেল রেস্তোরাসহ সব ধরনের দোকান বন্ধ হয়েছে কি না, তা তদারকি করতে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাঠে নামে জেলা প্রশাসনের চারটি ভ্রাম্যমাণ আদালত। যারা দোকান খোলা রেখেছিলেন প্রথমে তাদের সতর্ক করা হয়। এর পরেও যারা দোকান খুলেছেন তাদের আর্থিক জরিমানা করা হয়েছে।
এদিকে, করোনা বেড়ে যাওয়ায় নওগাঁ পৌরসভা ও নিয়ামতপুর উপজেলায় আজ শুক্রবার সর্বাত্মক লকডাউনের দ্বিতীয় দিন চলছে। বন্ধ রয়েছে দোকানপাটসহ আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লার বাস চলাচল। তবে শুক্রবার সকাল থেকেই শহরে রিকশা-ভ্যান, অটোরিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলসহ ছোট যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে।
অন্যদিকে, উত্তরের সীমান্ত জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে সংক্রমণ উদ্বেগজনক পর্যায়ে থাকায় দ্বিতীয় ধাপে শুরু হওয়া বিশেষ লকডাউনের আজ চতুর্থ দিন চলছে। এতে জেলার প্রধান প্রধান মার্কেটসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় নয় এমন সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আজ শুক্রবার সকাল থেকে বন্ধ রয়েছে।
প্রধান নির্বাহী - আরেফিন শাকিল, অফিসঃ নদী বাংলা টাওয়ার, শহীদ বুলু স্টেডিয়াম সংলগ্ন, মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী। ফোনঃ 01303-166473