ওই পার্টির আয়োজন নিয়ে পার্লামেন্টে সমালোচনার মুখে থাকা প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন, তিনি এ অনুসন্ধানের ফল পুরোপুরি মেনে নিচ্ছেন।
অবশ্য বিরোধীদলের পদত্যাগের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে এর আগে তিনি বলেছিলেন, ‘কোনও নিয়মই ভঙ্গ হয়নি’।
২০২০ সালের মে মাসে লকডাউনের বিধি ভেঙে ডাউনিং স্ট্রিট এবং বিভিন্ন সরকারি অফিসে পার্টি এবং তার কোনো কোনোটিতে খোদ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের অংশগ্রহণের খবর নিয়ে গত বছরের শেষ দিকে যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যমে শোরগোল শুরু হয়।
বিষয়গুলো তদন্তের জন্য গত ডিসেম্বরে যুক্তরাজ্যের কেবিনেট সেক্রেটারি সিমন কেইসকে দায়িত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী জনসন। কিন্তু কেবিনেট অফিসেই সেরকম একটি আয়োজন হয়েছিল- এমন ইঙ্গিত মেলার পর সিমন কেইস তদন্ত থেকে সরে দাঁড়ান এবং আরেক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সু গ্রেকে তদন্তের দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়।
জ্যেষ্ঠ এই কর্মকর্তা ১৬টি আলাদা জনসমাগমের ঘটনার তদন্ত করেছেন – যার তিনটির বিষয়ে সাধারণ মানুষ আগে জানতে পারেনি।