এই প্রস্তাব কোনো আইনি বাধ্যবাধ্যকতা নয়, তবে এর রাজনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে। সাধারণ অধিবেশনের ১১৯টি সদস্য দেশই এই প্রস্তাবনার পক্ষে ভোট দিয়েছে। একমাত্র বেলারুশ এর বিপক্ষে ভোট দিয়েছে। এ ছাড়া রাশিয়া ও চীনসহ ৩৬টি দেশ ভোটদানে বিরত থেকেছে। মিয়ামমারে অস্ত্র সরবরাহের সিংহভাগই করে থাকে রাশিয়া ও চীন।
সাধারণ অধিবেশনকে মিয়ানমারে নিযুক্ত জাতিসংঘের বিশেষ দূত ক্রিস্টিন শ্রেনার বার্জেনার বলেন, ‘বাস্তবেই বড় পরিসরে গৃহযুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। সময় ঘনিয়ে আসছে। সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা থেকে অপসারণের সুযোগ সীমিত হয়ে আসছে।’
ভোটদানে বিরত থাকা কিছু দেশের ভাষ্য, মিয়ানমারের সংকট দেশটির অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। তবে অন্যদের অনেকে বলেন, প্রস্তাবে চার বছর আগে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর দেশটির সেনাবাহিনীর নৃশংস অভিযানের কথা উল্লেখ করা হয়নি।