• বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:১৪ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম:
নোয়াখালীতে শীতার্তদের মাঝে এফপিজি’র কম্বল বিতরণ বিএনপি কর্মী সর্বস্ব রাজনৈতিক দল নয়, বিএনপি জনসমর্থন ভিত্তিক রাজনৈতিক দল – মোঃ শাহজাহান Знакові постаті: роль у медицину, комерцію, культуру та інші галузі. ডাঃ ঝুমা অফিস টাইমে দেখেন রোগী, ডিগ্রি ছাড়া করেন অপারেশন ডাঃ ঝুমা অফিস টাইমে দেখেন রোগী, ডিগ্রি ছাড়া করেন অপারেশন Probabilità Di Vincita Gratta E Vinci Qual È 13 নোয়াখালীতে আন্দোলনে আহত ছাত্রদের আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান ‘মৎস্য খামারে সন্ত্রাসী হামলা-ভাঙচুর’ হাসপাতাল থেকে আহতদের চিকিৎসা ফাইল গায়েব নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক বাপ্পিকে সংবর্ধনা উপজেলা নির্বাচন প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ওবায়দুল কাদেরের ভাই

ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন মন্ত্রিসভায় অনুমোদন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : মঙ্গলবার, ১৮ মে, ২০২১ সংবাদটির পাঠক ২ জন

এনবি নিউজ : ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতার সংজ্ঞা ও তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি সংশোধিত আইনে স্পষ্ট করা হয়েছে। এটি আগে তেমন স্পষ্ট ছিল না।

এবার এসব বিষয়ের সঙ্গে দুর্নীতির জন্য ফৌজদারি শাস্তির পাশাপাশি খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণ এবং একত্রীকরণের বিধান সহজ করতে ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

ব্যাংক কর্মকর্তারা দুর্নীতি করলে জরিমানার পাশাপাশি ফৌজদারি মামলায় বিচারের বিধান রাখা হচ্ছে সংশোধিত আইনে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘ব্যাংক কোম্পানি (সংশোধন) আইন, ২০২১’ এর খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। ব্যাংক খাতের অনিয়ম দুর্নীতি নিয়ে ধারাবাহিক সমালোচনা এবং সুশাসন ফেরাতে বিভিন্ন মহলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আইনটি সংশোধন করতে যাচ্ছে সরকার।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে সংবাদিকদের ব্রিফ করেন। তিনি বলেন, ব্যাংকের পরিচালক বা যে কেউ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকলে বড় জরিমানা দিতে হবে। পাশাপাশি ক্রিমিনাল প্রসিডিংও তার বিরুদ্ধে চলবে।

এ বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, কারও এক কোটি টাকা জরিমানা হলে সে জরিমানা দিয়ে বেঁচে যেতে পারে। সে যদি ১০ বা ২০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে, সেজন্য পেনাল কোডের আইনও তার জন্য প্রযোজ্য হবে। তার যে জরিমানা হলো সেটা ক্রিমিনাল প্রসিডিংয়ের জন্য কোনো বাধা হবে না।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে সব ব্যাংকের কার্যক্রম ব্যাংক কোম্পানি আইন-১৯৯১ এর আওতায় পরিচালিত হয়। ব্যাংকের সংখ্যা, সম্পদ, আমানত, ঋণ, লিজ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ায় সেই আইনে সবকিছু সামাল দেওয়া যাচ্ছিল না।

তিনি বলেন, ব্যাংকিং ব্যবসা পরিচালনা, তদারকি, খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণ, দেশের আর্থিক খাতের সুশাসন এবং স্থিতিশীলতার জন্য এই আইনটি সংশোধন করা প্রয়োজন ছিল। বিভিন্ন দেশের আইন পর্যালোচনা করে এ আইনটি করা হচ্ছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সংশোধিত আইনে দুর্বল ব্যাংক কোম্পানির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পুনরুদ্ধার নিয়ে একটি ধারা যোগ করা হচ্ছে। সংকটাপন্ন অবস্থার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টিও আছে।

ব্যাংক কোম্পানি পুনর্গঠন ও একত্রীকরণের বিধানও তাতে থাকছে। অনিয়ম ও খেলাপি ঋণে দুর্দশাগ্রস্ত ব্যাংকগুলোকে একীভূত করার বিষয়টি সহজ করতে আইনি কাঠামো তৈরির বিষয়টি এর আগে বিভিন্ন সময়ে আলোচনায় এলেও এতদিন তা এগোয়নি।

২০১৮ সালে ব্যাংক কোম্পানি আইনে এক দফা সংশোধনে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে একসঙ্গে এক পরিবারের চার সদস্যের থাকার সুযোগ দেওয়া হয়, যা নিয়ে সে সময় ব্যাপক সমালোচনা হয়।

এ টি


এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১  

নামাজের সময় সূচি

    Dhaka, Bangladesh
    বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৫
    ওয়াক্তসময়
    সুবহে সাদিকভোর ৫:২৩ পূর্বাহ্ণ
    সূর্যোদয়ভোর ৬:৪২ পূর্বাহ্ণ
    যোহরদুপুর ১২:১০ অপরাহ্ণ
    আছরবিকাল ৩:১৬ অপরাহ্ণ
    মাগরিবসন্ধ্যা ৫:৩৮ অপরাহ্ণ
    এশা রাত ৬:৫৭ অপরাহ্ণ